বরিশাল রেঞ্জ ডিআইজি মোঃ শফিকুল ইসলাম ও বরিশাল জেলা পুলিশ সুপার মোঃ সাইফুল ইসলামের নির্দেশনায় মুলাদি, হিজলা, কাজীরহাটের থানা এলাকায় করোনা বিস্তার রোধে এবং সামাজিক দুরত্ব নিশ্চিত করতে পাশাপাশি বাজার মনিটরিং কার্যক্রম পরিচালনা করায় নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে মোঃ নাঈমুল হক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডি এস বি) এবং মুলাদি,হিজলা, কাজীরহাট থানার অফিসার ইনচার্জ ও পুলিশ সদস্যগণ। এরই ধারাহিকতায় করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে ঘরে থাকা কর্মহীন অসহায় মানুষের বাড়িতে বাড়িতে প্রতিনিয়ত খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দিচ্ছে এবং বাজার মনিটরিং করছে। জেলার মুলাদি, হিজলা, কাজীরহাটের প্রত্যন্ত অঞ্চলে কর্মহীন মানুষদের মাঝে সাহায্য এবং লোকজনকে ঘরে থাকার জন্য নিরলস কাজ করে যাচ্ছে অসহায় কর্মহীন ও দরিদ্র মানুষের মাঝে ত্রাণ কার্যক্রমসহ বিশেষ অভিযান পরিচালনা করছে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে মোঃ নাঈমুল হক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডি এস বি) বরিশাল।অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডি এস বি) মোঃ নাঈমুল হক বলেন, করোনার এই দুঃসময়ে সমাজের সকল বিত্তবানদের এগিয়ে আসা উচিত। বিশেষ করে যারা দিন আনে দিন খায়-তাদের অবস্থা খুবই করুন। তাই আমাদের পক্ষ থেকে যথাসম্ভব ত্রাণ সামগ্রী বিতরন করে সাহায্য করার চেষ্টা করছি। করোনায় কাঁপছে বিশ্ব। বাংলাদেশেও বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। লকডাউন করা হয়েছে বরিশাল জেলা। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে স্বল্প আয়ের মানুষেরা। সকলের উচিত এদের পাশে দাড়ানো।বরিশাল ডিএসবি কর্তৃক অসংখ্য নিম্নবিত্ত পরিবারকে বরিশালে শহরের বিভিন্ন পয়েন্ট এ খাদ্য সামগ্রী বিতরন করা হয়। বাংলাদেশের করোনাভাইরাস থেকে সংক্রামন ঠেকাতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারে বরিশাল পুলিশ এর সহায়তায় লোকজন কে সামাজিক দুরত্ব বজায় রেখে বাড়ীতে থাকার অনুরোধ সহ জরুরী ত্রাণবিতরন পদক্ষেপ গ্রহণের করেছে এসবের মধ্যে বরিশালের বিভিন্ন জেলায় রাস্তাঘাটে সামাজিক নিরাপত্তা রক্ষায় সচেতন করা সহ সেনিটাইজার,মাস্ক ও গ্লাভস এবং দুস্থ শ্রমিক ও নিম্নবিত্ত বহু পরিবারের মধ্যে বিভিন্ন খাদ্য সামগ্রী বিনামূল্যে পুলিশ সদস্যরা নিজ উদ্যোগে নিজেদের রেশন এবং নিজেদের টাকায় অসহায় মানুষকে খাদ্য বিতরণ এ সহায়তা করে।
